১৪ বছর বয়সে প্রথম অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অ্যাবি উর কসমেটিক সার্জারির যাত্রা শুরু, যা হরমোনজনিত কারণে ওজন বাড়ার প্রতিক্রিয়ায় তাঁর মায়ের সিদ্ধান্তে নেওয়া হয়েছিল। নাট্য শিক্ষকের মন্তব্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে অ্যাবি লাইপোসাকশন করান, যা ছিল তাঁর জন্য এক যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা। ৩৫ বছর বয়সে তিনি প্রায় পাঁচ লাখ ডলার ব্যয়ে শতাধিক অস্ত্রোপচার করেছেন এবং বর্তমানে বেইজিংয়ের একটি বিউটি ক্লিনিকের অংশীদার।
চীনে প্লাস্টিক সার্জারির প্রসারে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়ে ছে, যদিও অসংখ্য অস্ত্রোপচারের কারণে তাঁর শরীর ধকল সহ্য করেছে।
চীনে কসমেটিক সার্জারির চাহিদা বাড়ছে, যেখানে পশ্চিমা ও কে-পপ তারকাদের সৌন্দর্য আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। তরুণীরা বিশেষত এই দিকে ঝুঁকছেন।
তবে, অবৈধ ক্লিনিক ও অযোগ্য সার্জনের কারণে বাড়ছে ভুল চিকিৎসার ঘটনা। ইউয়ে ইউয়ের মতো অনেকেই ভুল চিকিৎসার শিকার হয়ে সৌন্দর্য হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন। সরকার অবৈধ ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও পরিস্থিতি এখনো উদ্বেগজনক। অ্যাবি অবশ্য তাঁর অতীতের সিদ্ধান্তকে সঠিক মনে করেন এবং অস্ত্রোপচার তাঁর আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে বলে বিশ্বাস করেন।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
